ভার্সিটি ক্লাসরুম। পড়াশোনার ব্যস্ততা আর তারুণ্যের উচ্ছ্বাস মিলেমিশে একাকার। এই পরিবেশে হঠাৎ চোখ আটকে যায় মিষ্টি এক দিদির দিকে। যাঁর ওজন হয়তো ১২০ কেজি, কিন্তু তাঁর হাসি আর প্রাণবন্ততা সবকিছুকে ছাপিয়ে যায়।
দিদি ক্লাসরুমে আসে, বন্ধুদের সাথে গল্প করে, শিক্ষকের লেকচার মনোযোগ দিয়ে শোনে। তাঁর পোশাকে থাকে সাধারণের ছাপ, কিন্তু তাঁর ব্যক্তিত্বে এক আলাদা আকর্ষণ।
কখনো হয়তো দেখা যায়, দিদি ক্লাসের ফাঁকে ক্যান্টিনে গিয়ে বন্ধুদের সাথে চা খাচ্ছে আর হাসিমুখে কথা বলছে। আবার কখনো লাইব্রেরিতে ডুবে আছে বইয়ের পাতায়।
দিদির মধ্যে কোনো কৃত্রিমতা নেই। তিনি যেমন, তেমনই নিজেকে মেলে ধরেন। হয়তো তাঁর ওজন নিয়ে অনেকের মনে নানা প্রশ্ন জাগে, কিন্তু দিদি সেসব তোয়াক্কা না করে নিজের মতো করে বাঁচেন।
দিদির জীবনযাপন আমাদের শেখায়, সৌন্দর্য শুধু বাইরের চাকচিক্যে নয়, ভেতরের সরলতা আর আনন্দেও থাকে। তিনি প্রমাণ করেন, আত্মবিশ্বাস আর হাসি দিয়ে সবকিছু জয় করা যায়।









