নাইসি একটি প্রাণবন্ত বারে কাজ করেন। তিনি শুধু একজন বারটেন্ডার নন, তিনি বারের প্রাণ। তার হাসি, তার কথা বলার ধরণ, সবকিছুই যেন গ্রাহকদের মুগ্ধ করে তোলে।
একদিন, বারে এলেন এক নতুন ব্যক্তি। তার চোখে ছিল বিষণ্ণতা। নাইসি বুঝতে পারলেন, এই মানুষটির সাহায্যের প্রয়োজন। তিনি এগিয়ে গেলেন, তার সাথে কথা বললেন। ধীরে ধীরে, লোকটি তার জীবনের গল্প খুলে বললেন নাইসিকে।
নাইসি মনোযোগ দিয়ে সব শুনলেন। তিনি লোকটিকে সাহস দিলেন, তাকে বোঝালেন যে জীবনে খারাপ সময় আসে, কিন্তু তা স্থায়ী নয়। তিনি লোকটিকে একটি বিশেষ ককটেল তৈরি করে দিলেন, যা তার মনকে শান্ত করতে সাহায্য করবে।
লোকটি ককটেলটি পান করলেন এবং ধীরে ধীরে তার বিষণ্ণতা দূর হতে শুরু করলো। তিনি নাইসির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন। নাইসি শুধু হাসলেন। তিনি বললেন, এটাই তার কাজ। তিনি চান, তার বারে আসা প্রত্যেক মানুষ যেন খুশি মনে বাড়ি ফেরে।
সেই রাতে, নাইসি বুঝতে পারলেন যে তিনি শুধু একজন বারটেন্ডার নন, তিনি একজন বন্ধু, একজন পরামর্শদাতা। তিনি মানুষের জীবনে আনন্দ নিয়ে আসেন। আর এটাই তার জীবনের সবচেয়ে বড় পাওয়া।









