একটি কলঙ্কিত গল্প, যেখানে এক ধার্মিক সন্ন্যাসিনীর পবিত্র জীবন ধীরে ধীরে অন্ধকার পথে পতিত হয়। নৈতিকতার সীমা অতিক্রম করে সে এক নিষিদ্ধ জগতে প্রবেশ করে, যেখানে শরীর ও আত্মার মাঝে এক জটিল সংঘাত সৃষ্টি হয়।
এই কাহিনীতে, আমরা দেখতে পাই কিভাবে একজন নিবেদিতপ্রাণ নারী ধীরে ধীরে তার বিশ্বাস হারাচ্ছে এবং নিষিদ্ধ আনন্দের মোহে আকৃষ্ট হচ্ছে। তার চারপাশের পরিবেশ এবং কিছু বিশেষ ঘটনা তাকে এই পথে চালিত করে।
সন্ন্যাসিনীর এই পতন শুধু তার ব্যক্তিগত জীবনের ট্র্যাজেডি নয়, বরং এটি সমাজের সেই দিকগুলোর প্রতিও ইঙ্গিত করে, যা মানুষকে নৈতিক অবক্ষয়ের দিকে ঠেলে দেয়। ক্ষমতার অপব্যবহার, গোপন আকাঙ্ক্ষা এবং মানবমনের দুর্বলতা এখানে প্রধান বিষয় হিসেবে উঠে আসে।
আমরা দেখব কিভাবে সে তার ভেতরের দ্বন্দ্বের সাথে লড়াই করে, কিন্তু শেষ পর্যন্ত নিষিদ্ধের আকর্ষণকে প্রতিরোধ করতে ব্যর্থ হয়। এই পতন তাকে কোথায় নিয়ে যায়, সেটিই এই গল্পের মূল আকর্ষণ।
এই গল্পটি একই সাথে একটি সতর্কবার্তা এবং মানব প্রকৃতির জটিলতার প্রতি একটি প্রতিফলন। এটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, নৈতিকতার ভিত্তি দুর্বল হয়ে গেলে কিভাবে একজন মানুষ নিজের আদর্শ থেকে বিচ্যুত হতে পারে।









